Palah Biswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

what mujib said

Jyothi Basu Is Dead

Unflinching Left firm on nuke deal

Jyoti Basu's Address on the Lok Sabha Elections 2009

Basu expresses shock over poll debacle

Jyoti Basu: The Pragmatist

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin Babu and basanti Devi were living

"The Day India Burned"--A Documentary On Partition Part-1/9

Partition

Partition of India - refugees displaced by the partition

Sunday, December 11, 2011

Fwd: [bangla-vision] ছাত্রলীগ নেতার ধর্ষণ: রোগী, ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী, মাদরাসা ছাত্রী



---------- Forwarded message ----------
From: Desh Bondhu <desh_bondhu@ymail.com>
Date: 2011/12/11
Subject: [bangla-vision] ছাত্রলীগ নেতার ধর্ষণ: রোগী, ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী, মাদরাসা ছাত্রী



 

ছাত্রলীগের সন্ত্রাস চাঁদাবাজি ধর্ষণ মারপিটে চমেক এলাকার সবাই অতিষ্ঠ

 চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল ও এর আশপাশ এলাকা ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ছাত্রছাত্রী, ডাক্তারসহ সাধারণ মানুষ। ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হাতে প্রতিপক্ষ ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের নির্যাতন নিত্য নৈমত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে ছাত্রদলের মেধাবী ছাত্র আবিদকে প্রাণ দিতে হলো ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হাতে। ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে কলেজ প্রশাসনসহ সবাই জিম্মি হয়ে পড়েছে। বাধ্য হয়ে এক ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনায় গত শনিবার গভীর রাতে একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরী বৈঠক ডেকে কলেজ ক্যাম্পাসে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকান্ড ও অনির্দিষ্টকালের জন্য কলেজ বন্ধ ঘোষণা করেছে কলেজ প্রশাসন।
 
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রাতে নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে চমেক ও এর আশপাশ এলাকায় শুরু হয় ছাত্রলীগের তান্ডব। কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নিজেদের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নিজেদের মধ্যে কোন্দল, প্রতিপক্ষ ছাত্রসংগঠনের ওপর হামলা, হলদখল, চাঁদাবাজি, সাধারণ ছাত্রছাত্রী এবং কলেজের কর্মচারীরা নির্যাতরে শিকার হয়েছে। এদের হাত থেকে রেহাই পায়নি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও রোগীর অভিভাবকরা। এদেরকে নিয়মিত চাঁদা দিতে হয় এ্যাম্বুলেন্স চালক ও চমেক এলাকার ব্যবসায়ীদের। আর এসব নিয়ন্ত্রণ করছে চমেক এলাকায় অবস্থানকারী বহিরাগত ছাত্রলীগ-যুবলীগ ক্যাডাররা।
 
 আ'লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ছাত্রলীগ অন্তত ১২ বার হামলা চালায় ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের ওপর। এর মধ্যে কলেজে ছাত্রশিবির নিয়ন্ত্রিত আবাসিক হোস্টেল নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে গিয়ে ছাত্রলীগ তিনবার হোস্টেলে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট চালায় । ২০০৯ সালের ২৪ নবেম্বর পূর্ব পরিকল্পিতভাবে পুলিশের উপস্থিতিতে ছাত্রলীগ বহিরাগত ক্যাডারবাহিনী নিয়ে কলেজের হোস্টেলগুলোতে অগ্নিসংযোগ করে সাধারণ ছাত্র ও শিবির নেতাকর্মীদের বই, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, কাপড়-চোপড় আগুনে পুড়িয়ে দেয়। ছাত্রলীগ ক্যাডারদের তান্ডবে পুরো কলেজ এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। ওই ঘটনার পর পরই কলেজ কতৃপক্ষ হোস্টেলের প্রধান তত্ত্বাবধায়ক ডা. মহিবুল্লাহকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটি ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, ছাত্রবাসের ৫৩টি কক্ষ পুরোপুরি এবং ৪৭টি কক্ষ আংশিক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ সময় কক্ষগুলোতে অবস্থানরত ছাত্রদের বই, কম্পিউটার, কাপড়-চোপড় ও অবকাঠামোগত ব্যাপক ক্ষতি হয়। এতে প্রায় সাত লাখ টাকার ক্ষয় ক্ষতি হয়।
 
২০০৯ সালের ২৮ অক্টোবর কলেজ কর্তৃপক্ষের জারি করা নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করে ছাত্রলীগ বহিরাগত ক্যাডার নিয়ে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে । এর পর দুপুর ২টার সময় হোস্টেলে সশস্ত্র হামলা চালায় ছাত্রলীগ ক্যাডাররা। এর পর কলেজ কর্তৃপক্ষ কলেজ ও হোস্টেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেন। কিন্তু কলেজ ও হোস্টেল বন্ধ অবস্থায় ছাত্রলীগ ক্যাডাররা পুলিশের উপস্থিতিতে ২২টি কক্ষে আগুন লাগিয়ে দেয় এবং ওই সব কক্ষের শিক্ষার্থীদের বইপত্র, কাপড়-চোপড়, কম্পিউটার ও আসবাবপত্র পুড়িয়ে দেয়। এতে সাধারণ ছাত্রসহ শিবির নেতাকর্মীদের বই, কম্পিউটার, কাপড়-চোপড় আগুনে পুড়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। এর আগে তারা ২০০৮ সালের ১০ জুলাই একইভাবে কলেজ হোস্টেলে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট এবং ভাংচুর করে ।
 
চমেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীকে দেখে বাড়ি ফেরার পথে এক তরুণীকে (১৯) পালাক্রমে ধর্ষণ করে চার ছাত্রলীগ ক্যাডার। ২০১০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে কলেজ মাঠের কাছে একা পেয়ে ছাত্রলীগ ক্যাডাররা পালাক্রমে ধর্ষণ করে তরুণীটিকে ভয় দেখিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। এ ঘটনা জানাজানি হলে ধর্ষকদের শাস্তির দাবিতে ছাত্রদের বিভিন্ন সংগঠন আন্দোলন করার পর এক ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশ আটক করে এবং পরে রহস্যজনক কারণে ছেড়ে দেয়।
 
চমেক কর্মচারীরা জানান, ২০১০ সালের ৩০ অক্টোবর রাতে ওয়ার্ডে দায়িত্ব পালন করে বাসায় ফেরার সময় কলেজ কর্মচারীর ছেলে এমবিবিএস তৃতীয় বর্ষের ছাত্র শাকিলের ওপর হামলা চালায় ছাত্রলীগ ক্যাডাররা। এর পর তার বাসায় হামলা করে ব্যাপক তান্ডব চালায় সন্ত্রাসীরা। পরের দিন উল্টো শাকিল ও তার বাবা আবুল কাশেমকে আসামী করে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করে ছাত্রলীগের ক্যাডাররা। চমেক তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা জানান, বিভিন্ন সময় কলেজের স্টোরকিপারসহ তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা নির্যাতনের শিকার হয়।
 
সূত্রে জানা যায়, প্রতিটি ঘটনার পরই কলেজ কর্তৃপক্ষ একটি করে তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছেন। ওই সব তদন্ত কমিটি ঘটনার তদন্ত করে প্রতিবেদনও জমা দিয়েছেন। তবে কোন কমিটি তদন্ত প্রতিবেদনে ঘটনায় অভিযুক্তদের নাম বা নির্দিষ্ট কোন শাস্তির সুপারিশ উল্লেখ করেননি।
 
চমেক ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি জনি জানান, সরকার পরিবর্তনের পর থেকে এ ক্যাম্পাসে অন্য কোনো ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা সাংগঠনিক কোন প্রোগ্রাম করতে পারেনি। প্রতি নিয়ত ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীদেরকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছে। এর প্রতিবাদ করলেই জীবনের ঝুঁকি নেমে আসে। বন্ধ হয়ে যায় ওই শিক্ষার্থীর লেখাপড়া।
 
চমেক ছাত্র দলের সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ জানান, ছাত্রলীগের কর্মকান্ড দেখে মনে হচ্ছে পুরো কলেজ তাদের পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া সম্পদ। আজ ক্যাম্পাসে এখন ছাত্রলীগের কাছে অন্য কোনো ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা নিরাপদ নয়।


নারী নির্যাতন : কিশোরগঞ্জে স্ত্রীকে এসিড নিক্ষেপ ধুনটে ছাত্রলীগ নেতার নির্যাতন : উজিরপুরে ধর্ষণের দৃশ্য ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি ছাত্রলীগ ক্যাডারদের

ডেস্ক রিপোর্ট
কিশোরগঞ্জে এলাকাবাসী জোর করে এক লম্পট প্রেমিককে প্রেমিকার সঙ্গে বিয়ে দেয়ায় এসিড নিক্ষেপে মৃত্যুর মুখে পড়েছে এক নববধূ। অন্যদিকে বগুড়ার ধুনটে স্বামীর বাড়ি গিয়ে স্ত্রীর মর্যাদা দাবি করায় স্থানীয় এক ছাত্রলীগ নেতার নির্যাতনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরেক গৃহবধূ। এছাড়া বরিশালের উজিরপুরে এক মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের দৃশ্য ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার হুমকির অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় কয়েক ছাত্রলীগ ক্যাডারের বিরুদ্ধে। বিস্তারিত আমার দেশ-এর আঞ্চলিক অফিস ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে : 
কিশোরগঞ্জে এসিডে ঝলসে গেছে নববধূ : কিশোরগঞ্জে স্বামীর দেয়া এসিডে ঝলসে গেছে নববধূ মরিয়মের সারা শরীর। সদর উপজেলার মাইজখাপন ইউনিয়নের বেতরাহাটি গ্রামে গতকাল ভোরে মর্মান্তিক এ ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার পরপরই কিশোরগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে মরিয়মকে। আশঙ্কাজনক হওয়ায় মরিয়মকে চিকিত্সকরা ঢাকায় পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, বেতরাহাটি গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের মেয়ে মরিয়মের (২০) সঙ্গে বছরখানেক আগে প্রতিবেশী আবু বাক্কারের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে মরিয়ম অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে বিষয়টি প্রকাশ হয়ে পড়ে। পরে এলাকাবাসীর চাপে বাধ্য হয়ে মাত্র ১২ দিন আগে আবু বাক্কার মরিয়মকে বিয়ে করে। গতকাল ভোরে প্রকৃতির ডাকে মরিয়ম ঘর থেকে বের হওয়া মাত্র স্বামী আবু বাক্কার তার ছয় সহযোগীকে নিয়ে মরিয়মের গায়ে এসিড ঢেলে দেয়। এ সময় তার আর্তচিত্কারে পাড়া-প্রতিবেশীরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। 
উজিরপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ : বরিশালের উজিরপুরে ধর্ষণের ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকিতে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেও রেহাই পেল না এক মাদরাসা ছাত্রী ও তার পরিবার। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারে এলাকার সরকারদলীয় কিছু নেতাকর্মীর হত্যার হুমকিতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে পুরো পরিবার। আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের নীরবতায় তারা কেউই এলাকায় ফিরতে পারছেন না। গতকাল বরিশাল প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করা হয়। 
ধর্ষিতার ভাই নবীন হাওলাদার লিখিত বক্তব্যে জানান, গত ১৯ নভেম্বর তার বোনকে অপহরণের পর ধর্ষণ করে ছাত্রলীগ ক্যাডার রাব্বী হাওলাদার, উজ্জ্বল হাওলাদার ও কুদ্দুস হাওলাদার। এ সময় তারা ধর্ষণের চিত্র মোবাইল ফোনে ভিডিও করে তা ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দেয়। এ ঘটনার পর ক্ষোভে-দুঃখে ও লজ্জায় তার বোন আত্মহত্যার জন্য বিষপান করে। 
আদমদীঘিতে ধর্ষণ, ধুনটে ছাত্রলীগ নেতার নির্যাতন : বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে এমরান নামের এক যুবক ৫ম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার বিকালে বগুড়ার আদমদীঘির ধনতলা গ্রামে। ধর্ষক এমরানকে ঘটনার রাতেই গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। 
এদিকে বগুড়ার ধুনটে স্ত্রীর অধিকার দাবি করায় আন্দালিবুল জান্নাত ওরফে কনক (২১) নির্যাতনের শিকার হয়েছে। সে শাহজাহানপুর উপজেলার ডেমাজানি গ্রামের মৃত রাজিবুল ইসলামের মেয়ে। 
ধুনট উপজেলার কুঠিবাড়ী গ্রামের কায়কোবাদ হোসেনের ছেলে পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি আতিকুর রহমানের সঙ্গে কনকের দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গত ৫ সেপ্টেম্বর ১০ লাখ টাকা মোহরানায় তাদের বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়েছে। কিন্তু বিয়ের পর থেকে আতিকুর রহমান স্ত্রীকে এড়িয়ে চলে এবং তাকে স্ত্রীর মর্যাদা থেকে বঞ্চিত করে। এ অবস্থায় গতকাল দুপুরে কনক স্ত্রীর অধিকার আদায়ের জন্য আতিকের বাড়িতে অবস্থান নেয়। এসময় আতিকুর রহমান তাকে শারীরিক নির্যাতনের পর মুখের ভেতর স্যাভলন ঢেলে দেয়। অসুস্থ অবস্থায় কনককে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
Desh-Bondhu, 
'Desher Kotha Bolay'

__._,_.___

--
Palash Biswas
Pl Read:
http://nandigramunited-banga.blogspot.com/

No comments:

Post a Comment