My father Pulin Babu lived and died for Indigenous Aboriginal Black Untouchables. His Life and Time Covered Great Indian Holocaust of Partition and the Plight of Refugees in India. Which Continues as continues the Manusmriti Apartheid Rule in the Divided bleeding Geopolitics. Whatever I stumbled to know about this span, I present you. many things are UNKNOWN to me. Pl contribute. Palash Biswas
Thursday, September 18, 2025
আমাদেরই নাগরিকত্বের প্রশ্ন কেন ওঠে?
বাঙালি উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন কেন ওঠে?
পলাশ বিশ্বাস
ভারতে শরণার্থী আইন নেই। বিদেশি আইন শরনার্থীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
আজ বাংলায় ও বাংলার বাইরে ভারত ভাগের বলি বাঙালিদের নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন কেন ওঠে?
এই প্রশ্নের জবাব হল, ad hoc ভাবে জনসংখ্যা হস্তান্তর সমস্যার সমাধান করা ছাড়া উদ্বাস্তু সমস্যার স্থায়ী সমাধান ত দূর, পূর্ব বাংলা থেকে ধর্মীয় নির্যাতনের ফলে ভারতে আসা উদ্বাস্তুদের উদ্বাস্তু মানতে অস্বীকার করে ভারতবর্ষের শাসক শ্রেণী ও ভারত ও পশ্চিম বঙ্গ সরকার। পাকিস্তান থেকে ভারত ভাগের ফলে আহত পাঞ্জাবি, শিখ, বাঙালি ও বার্মিজ শরনার্থীদের আইনি স্ট্যাটাস হল ডিসপ্যালসড , রিফিউজি নয়।
পাঞ্জাবি ও শিখ উদ্বাস্তুদের ডিসপ্লেসড স্ট্যাটাস থেকে সরাসরি নাগরিকত্ব দেওয়া হয় পাঞ্জাবি ও পাঞ্জাবি সমস্ত রাজনৈতিক দল ও পাঞ্জাবি জনগনের চাপে। কিন্তু পশ্চিম বঙ্গ সরকার ও পশ্চিম বঙ্গের শাসক শ্রেণী ও সমস্ত রাজনৈতিক দল বাঙ্গাল তফসিলি উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিতে কোনো উদ্যোগ নেই নি। আজও ভারতীয় বিদেশি আইনের আওতায় সমস্ত বাঙালি উদ্বাস্তু।
আগে কেন এই প্রশ্ন ওঠেনি।
কারণ 1955 সালের ভারতীয় নাগরিকত্ব আইন ভারতে জন্মগ্রহণ করলেই নাগরিকত্বের ব্যবস্থা ছিল। এবং এই আইনে পাকিস্তান থেকে আসা সমস্ত উদ্বাস্তুদের নাগরিক মেনে নেওয়া হয়েছিল।
এই আইন সংশোধিত করে নাগরিকত্ব আইন উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের ব্যবস্থা শেষ করে জন্মসুত্রে নাগরিকত্বের শর্ত তৈরি হয়।বহিরাগতদের নাগরিকত্ব অর্জন করা অনিবার্য করা হয় এবং বিদেশিদের নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রক্রিয়া দেশ ভাগের পরপর যারা ভারতে এসে 2003 সাল পর্যন্ত নাগরিক মর্যাদা পেয়ে আসছিলেন তাঁদের রাতারাতি ঘুসোটিয়া ঘোষিত করা হয়।
বলা বাহুল্য, পশ্চিম বঙ্গের সব রাজনৈতিক দলের সমর্থনে এই আইন পাস হয়।
উইকিলিকসে লেখা আছে:
ভারতে জাতীয় শরণার্থী আইন নেই, তবে ১৯৫৯ সালে জওহরলাল নেহেরুর প্রদত্ত নীতিগুলি ব্যবহার করে প্রতিবেশী দেশগুলি থেকে আসা শরণার্থীদের সর্বদা গ্রহণ করে আসছে: শরণার্থীদের মানবিকভাবে স্বাগত জানানো হবে, শরণার্থী সমস্যাটি একটি দ্বিপাক্ষিক সমস্যা এবং স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসার পরে শরণার্থীদের তাদের স্বদেশে ফিরে যাওয়া উচিত। [ 5 ] আনুষ্ঠানিক আইনের অভাব থাকা সত্ত্বেও, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট সরকার কর্তৃক শরণার্থীদের সুরক্ষার বাধ্যবাধকতা বজায় রাখার জন্য মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ১৪ অনুচ্ছেদ এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক চুক্তির ১৩ অনুচ্ছেদ ব্যবহার করেছে। [ 6 ]
ভারত ১৯৫১ সালের শরণার্থী কনভেনশন এবং এর ১৯৬৭ সালের প্রোটোকলের কোনও রাষ্ট্রপক্ষ নয় , এবং শরণার্থীদের সাথে ব্যাপকভাবে মোকাবিলা করার জন্য জাতীয় আইনও প্রণয়ন করেনি। পরিবর্তে, এটি মূলত রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক স্তরে শরণার্থীদের সাথে মোকাবিলা করে এবং তাদের অবস্থা এবং চাহিদাগুলি মোকাবেলা করার জন্য কেবল অ্যাডহক সিস্টেম রয়েছে। অতএব, শরণার্থীদের আইনি অবস্থা সাধারণ বিদেশীদের থেকে আলাদা নয় যাদের উপস্থিতি ১৯৪৬ সালের বিদেশী আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত । [ উদ্ধৃতি প্রয়োজন ]
১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজন ছিল ব্রিটিশ ভারত [ a ] কে দুটি স্বাধীন রাজ্যে বিভক্ত করে, ভারত ইউনিয়ন এবং পাকিস্তান ডোমিনিয়ন । [ 3 ] আজকের ভারত ইউনিয়ন হল ভারত প্রজাতন্ত্র , এবং পাকিস্তান ডোমিনিয়ন হল ইসলামিক রিপাবলিক অফ পাকিস্তান এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ । এই বিভাজনে জেলাভিত্তিক অমুসলিম (বেশিরভাগ হিন্দু এবং শিখ ) অথবা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে দুটি প্রদেশ, বাংলা এবং পাঞ্জাব বিভক্ত করা হয়েছিল। এর সাথে দুটি নতুন ডোমিনিয়নের মধ্যে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী , রয়েল ইন্ডিয়ান নেভি , ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস , রেলওয়ে এবং কেন্দ্রীয় কোষাগারের বিভাজনও জড়িত ছিল। ১৯৪৭ সালের ভারতীয় স্বাধীনতা আইনে এই বিভাজনটি নির্ধারিত হয়েছিল এবং এর ফলে ভারতে ব্রিটিশ রাজ বা ক্রাউন রুল ভেঙে যায় । ভারত ও পাকিস্তান এই দুটি স্বায়ত্তশাসিত দেশ আইনত ১৪-১৫ আগস্ট ১৯৪৭ সালের মধ্যরাতে অস্তিত্ব লাভ করে।
দেশভাগের ফলে ধর্মীয় ভিত্তিতে ১ কোটি ২০ লক্ষ থেকে ২ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়, [ c ] নবগঠিত রাজ্যগুলিতে ব্যাপক অভিবাসন এবং জনসংখ্যা স্থানান্তরের সাথে জড়িত অপ্রতিরোধ্য শরণার্থী সংকট তৈরি হয় ; ব্যাপক আকারের সহিংসতা ঘটে, দেশভাগের সাথে বা তার আগে প্রাণহানির অনুমান বিতর্কিত হয় এবং কয়েক লক্ষ থেকে দুই মিলিয়নের মধ্যে পরিবর্তিত হয়। [ 1 ] [ d ] দেশভাগের সহিংস প্রকৃতি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শত্রুতা এবং সন্দেহের পরিবেশ তৈরি করে যা বর্তমান পর্যন্ত তাদের সম্পর্ককে জর্জরিত করে।
ভারত বিভাগ শব্দটি ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের বিচ্ছিন্নতা , বা ব্রিটিশ ভারতের প্রশাসন থেকে বার্মা (বর্তমানে মায়ানমার ) এবং সিলন (বর্তমানে শ্রীলঙ্কা ) এর পূর্ববর্তী বিচ্ছিন্নতাকেও অন্তর্ভুক্ত করে না । [ e ] শব্দটি দুটি নতুন রাজ্যে দেশীয় রাজ্যগুলির রাজনৈতিক একীকরণ , অথবা হায়দ্রাবাদ , জুনাগড় এবং জম্মু ও কাশ্মীরের দেশীয় রাজ্যগুলিতে উদ্ভূত সংযুক্তি বা বিভাজনের বিরোধকেও অন্তর্ভুক্ত করে না, যদিও দেশভাগের সময় কিছু দেশীয় রাজ্যে ধর্মীয় ভিত্তিতে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এটি ১৯৪৭-১৯৫৪ সময়কালে ফরাসি ভারতের ছিটমহলগুলিকে ভারতে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি, অথবা ১৯৬১ সালে ভারত কর্তৃক গোয়া এবং পর্তুগিজ ভারতের অন্যান্য জেলাগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত করে না । ১৯৪৭ সালে এই অঞ্চলের অন্যান্য সমসাময়িক রাজনৈতিক সত্তা, যেমন সিকিম , ভুটান , নেপাল এবং মালদ্বীপ , বিভাগ দ্বারা প্রভাবিত হয়নি। [ f ]
তথ্য সূত্র:https://en.m.wikipedia.org/wiki/Refugees_in_India
No comments:
Post a Comment