Palah Biswas On Unique Identity No1.mpg

Unique Identity No2

Please send the LINK to your Addresslist and send me every update, event, development,documents and FEEDBACK . just mail to palashbiswaskl@gmail.com

Website templates

Zia clarifies his timing of declaration of independence

what mujib said

Jyothi Basu Is Dead

Unflinching Left firm on nuke deal

Jyoti Basu's Address on the Lok Sabha Elections 2009

Basu expresses shock over poll debacle

Jyoti Basu: The Pragmatist

Dr.BR Ambedkar

Memories of Another day

Memories of Another day
While my Parents Pulin Babu and basanti Devi were living

"The Day India Burned"--A Documentary On Partition Part-1/9

Partition

Partition of India - refugees displaced by the partition

Monday, June 29, 2015

It appears to be a badly made up case of police.Higher authorities should intervene. খুলনায় ইফতার মাহফিল থেকে গৃহবধূসহ ২৪ নারী গ্রেফতার

It appears to be a badly made up case of police.Higher
 authorities should intervene.
খুলনায় ইফতার মাহফিল থেকে গৃহবধূসহ ২৪ নারী গ্রেফতার
# স্টটে বোমা পাওয়ার কথা বলা হয়নি
# থানায় নিয়ে বোমা পাওয়ার কথা প্রচার(news from Sangram)
Posted by: Shah Abdul Hannan <shah_abdul_hannan@yahoo.com>

খুলনা অফিস ঃ খুলনায় ইফতার মাহফিল থেকে গৃহবধূ ও শিক্ষার্থীসহ ২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার দুপুরে কয়রা উপজেলা সদরের গোবরা গ্রামের মাওলানা আব্দুর হাই এর বাড়ি থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। পরে পুলিশ তাদেরকে থানায় নিয়ে ৩টি হাত বোমা ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম দিয়ে মিডিয়াকর্মীদের ডেকে নিয়ে প্রচার করেছে। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, পুলিশ যখন তাদেরকে ধরে নিয়ে গেছে তখন কোন বোমা-টোমা ছিল না। ইফতারির জন্য তৈরি সামগ্রী পুলিশ নিয়ে গেছে। এ সময় মহিলাদের সাথে থাকা শিশু-কিশোরদের কান্না ও চিৎকার শোনা গেলেও পুলিশের ভয়ে কেউ এগিয়ে আসতে সাহস পায়নি। পুলিশ যখন বাচ্চাদের কাছ থেকে তাদের মাকে টেনে হেঁচড়ে নিয়ে যায় তখন তাদের কান্নায় এলাকার পরিবেশ ভারী হয়ে উঠলেও পুলিশের মারমুখী আচরণে কোন পরিবর্তন দেখা যায়নি। 
গ্রেফতারকৃতরা হলেন-ফাতেমা বেগম (৪৫), তানজিলা (১৭), সাকিলা (২৩), আছিয়া (৪০), আসমা বানু (৪৫), শাহিনা পারভীন (২৫), মমতাজ পারভীন (৩০), হালিমা পারভীন (৪০), আসুরা বেগম (৪৫), মরিয়ম বেগম (৫৪), তহুরা খাতুন (২১), জহুরা খাতুন (৫৫), তাসলিমা বেগম (৪০), তাসলিমা বেগম (২৫), মোমেনা খাতুন (২৪), কোহিনুর বেগম (২৪), খালেদা বেগম (৪৯), আনোয়ারা বেগম-১ (৫০), আনোয়ারা বেগম-২ (৩০), নাজমা বেগম (২২), ইসমত আরা (১৯), ফরিদা বেগম (৫৪),  লাইলী বেগম ৪৭) ও জাকিয়া বেগম (৪৭)।
 গোবরা গ্রামের বাসিন্দা মকবুল হোসেন, জাহাঙ্গীর ও বাচ্চু জানায়, বাচ্চাদের সামনে থেকে মাকে যেভাবে টেনে হেঁচড়ে পুলিশ নিয়ে গেছে তা ভাষায় বর্ণনা করা যায় না। মনে হচ্ছে, পুলিশ প্রতিযোগিতায় নেমেছে কে কত গ্রেফতার করতে পারে। আর ঈদ-পূজা আসলে এ ধরনের গ্রেফতার বাণিজ্য বেড়ে যায়। মহিলাদের উপর এ ধরনের বর্বরতা আর কখনো দেখিনি। 
কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হরেন্দ্রনাথ সরকার জানান, জামায়াতের নারীকর্মীরা ওই বাড়িতে গোপনে  বৈঠকে বসেছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে বাড়িটি ঘেরাও করে ২৮ জনকে আটক করা হয়। ২৮ জনের মধ্যে ৪ জনের বয়স কম হওয়ায় তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়। ওসি জানান, ঘটনাস্থল থেকে ৩টি বোমা ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ মামলায় আটককৃত ২৪ জনকে বিস্ফোরক মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। 
কয়রা উপজেলা চেয়ারম্যান আ খ ম তমিজ উদ্দিন বলেন,  পবিত্র রমযান মাসে গ্রামের মহিলারা একত্রিত হয়ে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। গৃহস্থালির কাজের কারণে দুপুরের মধ্যেই তারা ইফতার মাহফিলের কার্যক্রম শেষ করে। আলোচনা চলাকালে বাড়িটি পুলিশ ঘিরে ফেলে বাড়ি থেকে গৃহবধূ, স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের আটক করে। পরে তাদেরকে থানায় নিয়ে শুনেছি বোমা ও বোমা তৈরীর সরঞ্জাম দিয়ে মামলা সাজিয়েছে। তিনি রোযাদার মহিলা ও শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশের এ ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র  নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। 
ইফতার মাহফিল থেকে গৃহবধূ ও শিক্ষার্থীসহ ২৪ জনকে গ্রেফতার করায় তাদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি ও সাজানো ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা মহানগরী আমীর মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ও সেক্রেটারি অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান, খুলনা উত্তর জেলা আমীর মাওলানা ইমরান হোসেন, খুলনা দক্ষিণ জেলা সেক্রেটারি এডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান, কয়রা উপজেলা আমীর অধ্যাপক সোহরাব হোসেন ও সেক্রেটারি মাওলানা মিজানুর রহমান। 
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, পুলিশের এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় প্রমাণ হয় ধর্মপ্রাণ কোন নারী-পুরুষ এ সরকারের কাছে নিরাপদ না। নিজ ঘরে বসে যখন মহিলারা কুরআন-হাদিসের কথা বলে তখনও তাদের উপর নির্যাতন চালাবার মধ্য দিয়ে আরেকবার প্রমাণিত হলো আওয়ামী ফ্যাসিবাদী এই সরকার ও তার লালিত পুলিশ বাহিনী ইসলামের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে রোজাদার মহিলাদের মুক্তি দিয়ে তার শিশু সন্তানদের কাছে ফেরত দেয়ার দাবি জানান।

No comments:

Post a Comment